যৌনক্ষমতা বাড়াতে চাইলে এই ৪টি জিনিস খেতেই হবে !
চরম কাজের ব্যস্ততায়, অফিসের চাপে বাড়ি ফিরে প্রিয় মানুষের সঙ্গে অন্তরঙ্গ হওয়াটা না হয় একেবারে রুটিন মাফিক, যেখানে কোনও রোমাঞ্চ নেই ! না হয় তো ক্লান্তির চোটে একেবারেই ঘুমিয়ে পড়া ৷ যৌন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দুর্বল রতিক্রিয়া কিন্তু সম্পর্কে বিচ্ছেদ আনতে পারে ৷ তাহলে উপায় ?
নো চিন্তা, চিকিৎসকরা বলছেন, ব্যাপারটা তেমন কোনও কঠিন কাজ নয় ৷ রোজকার খাদ্যতালিকায় কিছু জিনিস যুক্ত করলেই জোরদার হয়ে উঠবে আপনার যৌনজীবন !
রোজ খান বাদাম ৷ তা চিনেবাদাম হোক বা কাজু, আখরোট, পেস্তা ৷ সকালের ব্রেকফাস্টে রাখুন বাদাম৷ রাতে শোয়ার আগে এক গ্লাস দুধের সঙ্গে বাদাম বাটা খেয়ে নিন ৷ এমনকী, বিকেলের টিফিনেও রাখতে পারেন বাদাম ৷
চিকিৎসকরা বলে থাকেন চকোলেট মনকে ভালো করে দায় ৷ অবসাদে থাকলেও চকোলেট খুবই ভালো কাজ দেয় ৷ চিকিৎসকদের কথায়, যৌন ক্ষমতা বাড়াতে চকোলেট দারুণ কাজ করে ৷ তবে এ ব্যাপারে ডার্ক চকোলেটকেই গুরুত্ব দিন সবচেয়ে বেশি ৷
রোজ একটা করে কলা খান ৷ তা ব্রেকফাস্টে খেতে পারেন কিংবা খেতে পারেন ডিনারের সময় ৷ শরীরে এনার্জি বাড়াতে কলা খাওয়া খুবই উপকারী ৷
চিকিৎসকদের কথায় বাধাকপি যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে খুবই কাজ দেয় ৷ বিশেষ করে নারীদের যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির ব্যাপারে বাধাকপি দারুণ কাজ করে ৷ তবে রান্না করা নয়, বরং স্যালাডে খান বাধাকপির পাতা ৷
সবাই এখন যা পড়ছে :-
রোগ নিরাময়ে মুলার ভূমিকা, দারুন সব উপকারিতা
মুলার ঝাঁঝ ওয়ালা গন্ধের কারণে অনেকে নাক কুঁচকে ফেলেন। তাই আর খাওয়া হয়ে ওঠে না। অথচ এই সবজিটি হতে পারে আপনার অসংখ্য রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
সহজলভ্য এবং পর্যাপ্ততা থাকায় আপনিও অনায়াসে খেতে পারেন অসাধারণ উপকারী এই সবজি। প্রতি ১০০ গ্রাম মুলাতে প্রোটিন আছে ০.৭ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৩.৪ গ্রাম, ভিটামিন ‘এ’ ০.০ আইইউ, ফ্যাট ০.১ গ্রাম, আঁশ ০.৮ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৫০ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ২২ মিলিগ্রাম, লৌহ ০.৪ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ১৩৮ মিলিগ্রাম, ভিটামিন ‘সি’ ১৫ মিলিগ্রাম।
বাজারে পাওয়া সাদা ও লাল দুই ধরনের মুলাতে আছে সমান পুষ্টিগুণ। মজার বিষয় হল, মুলার চেয়ে এর পাতার গুণ অনেক বেশি। কচি মুলার পাতা শাক হিসেবে খাওয়া যায় এবং খুবই মজাদার।
পাতাতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, সি পাওয়া যায়। খাবার উপযোগী ১০০ গ্রাম মুলাপাতায় আছে আমিষ ১.৭ গ্রাম, শ্বেতসার ২.৫ গ্রাম, চর্বি ১.০০ গ্রাম, খনিজ লবণ ০.৫৭ গ্রাম, ভিটামিন সি ১৪৮ মিলিগ্রাম, ভিটামিন এ বা ক্যারোটিন ৯ হাজার ৭০০ মাইক্রোম ভিটামিন বি-১০.০০৪ মিলিগ্রাম, বি-২০.১০ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ৩০ মিলিগ্রাম, লৌহ ৩.৬ মিলিগ্রাম, খাদ্যশক্তি ৪০ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম ১২০ মিলিগ্রাম।
এসব উপাদান আপনার সুস্থতায় কী ধরনের ভূমিকা রাখতে পারে তা জেনে নেয়া যাকঃ
মুলার হজমকারী ক্ষমতা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। পাইলস রোগে আরাম হয়। পাইলসের কারণে রক্ত পড়া পর্যন্ত বন্ধ হয়। মুলা রক্ত পরিষ্কারক হিসেবে কাজ করে। লিভার এবং পাকস্থলীর সমস্ত দুষণ এবং বর্জ্য পরিস্কার করে থাকে। মুলা কিডনি রোগসহ মূত্রনালির অন্যান্য রোগে উপকারী। কাঁচা মুলা খাওয়ার অভ্যাস থাকলে হজম হয় দ্রুত এবং রুচি বাড়ে। কচি মুলার সালাদ ক্ষুধা বৃদ্ধি করতে সহায়ক। জ্বরে ভুগলে বা মুখের রুচি নষ্ট হয়ে গেলে মুলা কুচি করে কেটে চিবিয়ে খেলে উপকার পাবেন। জ্বর কমবে, মুখের রুচিও বাড়বে। পেটে ব্যথা বা গ্যাসের সমস্যা হলে মুলার রসের সঙ্গে পাতিলেবুর রস মিশিয়ে খেলে ভালো ফল পাবেন। শ্বেত রোগের চিকিৎসায় মুলা দারুণ উপকারী। এন্টি কারসেনোজিনিক উপাদান সমৃদ্ধ মুলার বীজ আদার রস এবং ভিনেগার একসঙ্গে ভিজিয়ে রেখে আক্রান্ত স্থানে লাগাতে হবে। কাঁচা মুলা চিবিয়ে খেলেও কাজ দেবে। ত্বক পরিচর্যায়ও মুলা ব্যবহৃত হয়, কারণ এটি অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে। কাঁচা মুলার পাতলা টুকরা ত্বকে লাগিয়ে রাখলে ব্রণ নিরাময় হয়। এছাড়া কাঁচা মুলা প্যাক এবং ক্লিনজার হিসেবেও দারুন উপকারী নিয়মিত মুলা খাওয়ার অভ্যাস থাকলে বাচ্চা পর্যাপ্ত দুধ পাবে।
যে ১০টি খাবার আপনার শরীরে গিয়ে বিষক্রিয়া ঘটাচ্ছে
মানুষের বেঁচে থাকতে খাবারের প্রয়োজন হয়। খাবার ছাড়া মানুষের চলে না এটা ঠিক। যত দিন যাচ্ছে, তত নতুন নতুন স্বাদের খাবার তৈরি হচ্ছে। বদলে যাচ্ছে আমাদের খাদ্যাভ্যাসও। আর এখনকার বেশিরভাগ খাবারই দেখতে সুন্দর অথবা খেতে সুস্বাদু। কিন্তু খাবারের যে এই দুটো ভাগই শেষ নয়। খাবার জিভে থাকা পর্যন্ত স্বাদ। কিন্তু তা পেটে যাওয়ার পর থেকে অন্য গল্পের শুরু। কে জানে, আপনি যেটা খেলেন সেটা বিষ হল কিনা!
এখানে আপনি পাবেন এরকম ১০টা খাবার, যেগুলো আমরা প্রতিনিয়ত খেয়ে থাকি কোনও না কোনও সময়। কিন্তু আপনি জানেন কি, এই খাবারগুলে বিষের মতো কাজ করতে পারে আপনার জীবনে? দেখেই নিন, কোন কোন খাবার আপনার জন্য খুবই ক্ষতিকর।
মার্জারিন – মাখনের মজ্জা, কৃত্রিম মিষ্টি, টমেটো সস্, ফ্রস্টিং, স্ট্রবেরি, স্প্রাউট, প্যাকেজ কুকি, ফ্রোজেন পিজ্জা, সোডা, ফাস্ট ফুড।